১। প্যারাসুটের মাধ্যমে আরোহীকে নিরাপদে অবতরণে সাহায্য করে - প্রবাহী ঘর্ষণবল।
২। বস্তু যে অবস্থায় আছে চিরকাল সে অবস্থায় থাকতে চাওয়ার প্রবণতা বা ধর্মকে বলে - জড়তা।
৩। বলের একক –নিউটন।
৪। একটি বস্তু যে পরিমাণ বল দ্বারা পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে আকর্ষিত হয় তাকে ওজন বলে।
৫। পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যকার আকর্ষণকে অভিকর্ষজ বল বলে।
৬। চাঁদে কোনো বস্তুর ওজন পৃথিবীর তুলনায় ৬ ভাগের এক ভাগ।
৭। পদার্থের জড়তার পরিমাপ—ভর।
৮। প্রকৃতিতে বিদ্যমান মৌলিক বল—চারটি।
৯। সাম্য বলের লব্ধি –শূন্য হয়।
১০। কোনো বস্তুর সাম্যাবস্থায় থাকার শর্ত হলো—ত্বরণ না থাকা।
১১। সাইকেলের চাকার গতি হলো—আবর্ত ঘর্ষণ।
১২। পুকুরে সাঁতার কাটার সময়ের ঘর্ষণ হলো—প্রবাহী ঘর্ষণ।
১৩। জ্বালানী অপচয় হয়—ঘর্ষণের জন্য।
২। বস্তু যে অবস্থায় আছে চিরকাল সে অবস্থায় থাকতে চাওয়ার প্রবণতা বা ধর্মকে বলে - জড়তা।
৩। বলের একক –নিউটন।
৪। একটি বস্তু যে পরিমাণ বল দ্বারা পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে আকর্ষিত হয় তাকে ওজন বলে।
৫। পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যকার আকর্ষণকে অভিকর্ষজ বল বলে।
৬। চাঁদে কোনো বস্তুর ওজন পৃথিবীর তুলনায় ৬ ভাগের এক ভাগ।
৭। পদার্থের জড়তার পরিমাপ—ভর।
৮। প্রকৃতিতে বিদ্যমান মৌলিক বল—চারটি।
৯। সাম্য বলের লব্ধি –শূন্য হয়।
১০। কোনো বস্তুর সাম্যাবস্থায় থাকার শর্ত হলো—ত্বরণ না থাকা।
১১। সাইকেলের চাকার গতি হলো—আবর্ত ঘর্ষণ।
১২। পুকুরে সাঁতার কাটার সময়ের ঘর্ষণ হলো—প্রবাহী ঘর্ষণ।
১৩। জ্বালানী অপচয় হয়—ঘর্ষণের জন্য।
১৪। তীর ছোঁড়ার পূর্ব মুহূর্তে তীর ধনুকে সঞ্চিত থাকে - বিভব শক্তি।
১৫। কাজের একক - জুল।
১৬। একটি বস্তুকে টান টান করলে এর মধ্যে জমা থাকে - বিভব শক্তি।
১৭। নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস হলো—সূর্যরশ্মি, কয়লা, খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস।
১৮। হাতে হাত ঘষলে উৎপন্ন হয়- তাপ শক্তি।
১৯। কোনো বস্তুর কাজ করার সামর্থকে বলে—শক্তি।
২০। ভর অপরিবর্তিত রেখে বেগ চারগুণ করল, বস্তুটির গতিশক্তি হবে –১৬ গুণ।
২১। ঢিল ছঁড়ে আম পাড়া যায় –গতিশক্তির মাধ্যমে।
২২। বেস্তুর বেগ তিনগুণ করলে গতিশক্তি হবে—৯ গুণ।
২৩। তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান উপাদান—কয়লা।
২৪। পেটেআলিয়াম থেকে পাওয়া যায়—টেরিলিন।
২৫। প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান—মিথেন।
২৬। জীবাশ্ম জ্বালানীতি সঞ্চিত থাকে—সৌরশক্তি।
২৭। সূর্যরশ্মি হতে আগুন জ্বালানোর জন্য ব্যবহৃত হয়—দর্পণ।
২৮। কৃত্রিম উপগ্রহে তড়িৎ শক্তি সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হয়—সৌরকোষ।
২৯। বায়োগ্যাস প্রধানত গঠিত—মিথেন গ্যাস দ্বারা।
৩০। নিউক্লিয়াসের বিভাজনকে বলে—ফিশন।
৩১। নিউক্লিয় সাবমেরিনে নিউক্লিয় শক্তি রূপান্তরিত হয়—যান্ত্রিক শক্তিতে।
১৫। কাজের একক - জুল।
১৬। একটি বস্তুকে টান টান করলে এর মধ্যে জমা থাকে - বিভব শক্তি।
১৭। নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস হলো—সূর্যরশ্মি, কয়লা, খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস।
১৮। হাতে হাত ঘষলে উৎপন্ন হয়- তাপ শক্তি।
১৯। কোনো বস্তুর কাজ করার সামর্থকে বলে—শক্তি।
২০। ভর অপরিবর্তিত রেখে বেগ চারগুণ করল, বস্তুটির গতিশক্তি হবে –১৬ গুণ।
২১। ঢিল ছঁড়ে আম পাড়া যায় –গতিশক্তির মাধ্যমে।
২২। বেস্তুর বেগ তিনগুণ করলে গতিশক্তি হবে—৯ গুণ।
২৩। তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান উপাদান—কয়লা।
২৪। পেটেআলিয়াম থেকে পাওয়া যায়—টেরিলিন।
২৫। প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান—মিথেন।
২৬। জীবাশ্ম জ্বালানীতি সঞ্চিত থাকে—সৌরশক্তি।
২৭। সূর্যরশ্মি হতে আগুন জ্বালানোর জন্য ব্যবহৃত হয়—দর্পণ।
২৮। কৃত্রিম উপগ্রহে তড়িৎ শক্তি সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হয়—সৌরকোষ।
২৯। বায়োগ্যাস প্রধানত গঠিত—মিথেন গ্যাস দ্বারা।
৩০। নিউক্লিয়াসের বিভাজনকে বলে—ফিশন।
৩১। নিউক্লিয় সাবমেরিনে নিউক্লিয় শক্তি রূপান্তরিত হয়—যান্ত্রিক শক্তিতে।
৩২। তড়িৎ শক্তিকে বা বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তর করে—বৈদ্যুতিক মোটর বা তড়িৎ মোটর।
৩৩। বৈদ্যুতিক বাল্বে তড়িৎ শক্তি রূপান্তরিত হয়—আলোক শক্তিতে।
৩৪। সঞ্চয়ক কোষে শক্তি রূপান্তরিত হয়—রাসায়নিক শক্তিতে।
৩৫। ফটোগ্রাফিক কাগজের উপর আলোক শক্তি রূপান্তরিত হয়—রাসায়নিক শক্তিতে।
৩৬। বৈদ্যুতিক পাখায় শক্তির রূপান্তরের সঠিক ক্রম হলো—বৈদ্যুতিক শক্তি → চৌম্বক শক্তি → যান্ত্রিক শক্তি → তাপশক্তি।
৩৭। গাড়ির ইঞ্জিনে রাসায়নিক শক্তি রূপান্তরিত হয়—যান্ত্রিক শক্তিতে।
৩৮। কর্মদক্ষতার একক-নেই।
৩৩। বৈদ্যুতিক বাল্বে তড়িৎ শক্তি রূপান্তরিত হয়—আলোক শক্তিতে।
৩৪। সঞ্চয়ক কোষে শক্তি রূপান্তরিত হয়—রাসায়নিক শক্তিতে।
৩৫। ফটোগ্রাফিক কাগজের উপর আলোক শক্তি রূপান্তরিত হয়—রাসায়নিক শক্তিতে।
৩৬। বৈদ্যুতিক পাখায় শক্তির রূপান্তরের সঠিক ক্রম হলো—বৈদ্যুতিক শক্তি → চৌম্বক শক্তি → যান্ত্রিক শক্তি → তাপশক্তি।
৩৭। গাড়ির ইঞ্জিনে রাসায়নিক শক্তি রূপান্তরিত হয়—যান্ত্রিক শক্তিতে।
৩৮। কর্মদক্ষতার একক-নেই।