১। চাপের একক - প্যাসকেল।
২। বায়ুচাপ পরিমাপের যন্ত্রের নাম - ব্যারোমিটার।
৩। তরলের চাপের পরিমাণ - গভীরতার সমানুপাতিক।
৪। পদার্থের চতুর্থ অবস্থার নাম - প্লাজমা।
৫। চার্যযুক্ত পরমাণু হলো—আয়ন।
৬। ঘনত্ব মাপার যন্ত্র হলো—হাইড্রোমিটার।
৭। পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি—277 K তাপমাত্রায়।
৮। বস্তর ওজন তরলের প্লবতার চেয়ে বেশি হলে বস্তুটি তরলে সম্পূর্ণরূপে ডুবে যাবে।
৯। মানুষ ভাসে—ডেড সি বা মৃত সাগরের পানিতে।
১০। মানুষের রক্তচাপ বেড়ে নাক দিয়ে রক্ত পড়া শুরু হয় যখন বায়ুমণ্ডলীয় চাপের চেয়ে রক্তচাপ বেশি হয়।
১১। এভারেস্ট পর্বতের চূড়ায় বায়ুমণ্ডলীয় চাপ—22.8 cm Hg
১২। বায়ুর চাপ কমলে বাষ্পায়নের হার বেড়ে যায়।
১৩। পদার্থের অবস্থা—চারটি।
১৪। পদার্থের প্লাজমা অবস্থার বড় উদাহরণ-সূর্য।
১৫। প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ— ৮০-৯০ ভাগ।
১৬। প্রাকৃতিক গ্যাসে ইথেনের পরিমাণ— ১৩ ভাগ।
১৭। প্রাকৃতিক গ্যাসে প্রোপেনের পরিমাণ—৩ ভাগ।
১৮। তবে শুধুমাত্র বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ— ৯৫-৯৯ ভাগ।
২। বায়ুচাপ পরিমাপের যন্ত্রের নাম - ব্যারোমিটার।
৩। তরলের চাপের পরিমাণ - গভীরতার সমানুপাতিক।
৪। পদার্থের চতুর্থ অবস্থার নাম - প্লাজমা।
৫। চার্যযুক্ত পরমাণু হলো—আয়ন।
৬। ঘনত্ব মাপার যন্ত্র হলো—হাইড্রোমিটার।
৭। পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি—277 K তাপমাত্রায়।
৮। বস্তর ওজন তরলের প্লবতার চেয়ে বেশি হলে বস্তুটি তরলে সম্পূর্ণরূপে ডুবে যাবে।
৯। মানুষ ভাসে—ডেড সি বা মৃত সাগরের পানিতে।
১০। মানুষের রক্তচাপ বেড়ে নাক দিয়ে রক্ত পড়া শুরু হয় যখন বায়ুমণ্ডলীয় চাপের চেয়ে রক্তচাপ বেশি হয়।
১১। এভারেস্ট পর্বতের চূড়ায় বায়ুমণ্ডলীয় চাপ—22.8 cm Hg
১২। বায়ুর চাপ কমলে বাষ্পায়নের হার বেড়ে যায়।
১৩। পদার্থের অবস্থা—চারটি।
১৪। পদার্থের প্লাজমা অবস্থার বড় উদাহরণ-সূর্য।
১৫। প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ— ৮০-৯০ ভাগ।
১৬। প্রাকৃতিক গ্যাসে ইথেনের পরিমাণ— ১৩ ভাগ।
১৭। প্রাকৃতিক গ্যাসে প্রোপেনের পরিমাণ—৩ ভাগ।
১৮। তবে শুধুমাত্র বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ— ৯৫-৯৯ ভাগ।